ইতিহাস: ১৯৯৯ সালে এলাকার বিদ্যা সাহী ব্যক্তিবর্গ এলকার ধর্মীয় শিক্ষাবিস্তারে পৃথক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা গভীর ভাবে উপলব্ধি করে অত্রগ্রামের কৃতি সন্তান জনাব মসউদজ্জামান খান এর নিকট প্রস্তাব পেশ করেন।উক্ত প্রস্তাবে সম্মত কয়ে জনাব মাসউদুজ্জামান খান ১০০ শতাংশ জমি মাদ্রাসারনামে রেজিষ্টি করে দেন। এবং জনাব মনছুর রহমান খান নগদ ৫০,০০০/- টাকা দানকরেন।উক্ত টাকা দিয়ে সবপ্রথম মাদ্রাসার নামে রেজিষ্টিকৃত জমির উপর একখানাটিনের ঘর নির্মান করে শ্রেণী পাঠদান কায্যক্রর্ম শুরু করেন। বিদ্যাসাহীব্যক্তিবর্গ সব জনাব জেলহক হোসেন খান , মীর আজিজ মেহের আলী, হযরত আলীসরকার, ইব্রাহীম হোসেন শেখ, শামসুল আলম মিঞা , ডা: আব্দুল বারী সরকার, ওসমান গণি আকন্দ, আকরামুল ইসলাম, আব্দুল মোমেন খান, প্রমুখ ধর্ম প্রাণমুসলমানগণের ঐকান্তিক ও আন্তিরিক প্রচেষ্টায় ০১/০১/২০০১ ইং সালে মাদ্রাসায়৯ম এবং ১০ম শ্রেণী শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতি লাভের পর পূনার্ঙ্গ দাখিলমাদ্রাসায় রুপ নেয়। বর্তমান কমিটির সভাপতি দানবীর জনাব আব্দুল ফয়াজ খান এরপ্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে এবং গণপ্রজাতন্ত্রী মাননীয় প্রধান মন্ত্রীদেশনেত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রধানমন্ত্রী কাযালয়ের পরিচালক প্রশাসনজনাব কবীর বিন আনোয়ার এর সাবির্ক প্রচেষ্টায় ০১/০৫/২০১০ ইং সাল হতেমাদ্রাসাটি এমপিও ভুক্ত হয়ে যুগোযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হচ্ছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস